ইসকন কোন কোন দেশে নিষিদ্ধ? | ইসকন কি সিঙ্গাপুরে নিষিদ্ধ?
আপনি কি জানেন যে, ইসকন কোন কোন দেশে নিষিদ্ধ? যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি থেকে জেনে নিন।
অথএব - ইসকন সিঙ্গাপুরে সরকারিভাবে কোনো ধর্মীয় সংগঠন হিসেবে স্বীকৃত পায় নি। যার ফলে, তারা সরকারি সুবিধা পায় না এবং তাদের প্রচার কার্যক্রম সীমিত। বা বলতে পারেন ইসকন সেখানে একপ্রকার নিষিদ্ধ করে রাখার মতোই অবস্থা।
ইসকন যেসব দেশে নিষিদ্ধ বা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত সেগুলি হল -
ইসকন কথাটির সাথে হয়তো সকল কৃষ্ণ প্রেমী মানুষেরা পরিচিত। ইসকন যার পুরো নাম - ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ISKCON) একটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সংগঠন। এবং ইসকন কোন কোন দেশে নিষিদ্ধ তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য নিচে শেয়ার করা হলো।
ইসকন কি সিঙ্গাপুরে নিষিদ্ধ?
হ্যাঁ বন্ধুরা ইসকন সিঙ্গাপুরে নিষিদ্ধ। ইসকন ১৯৭০ সাল থেকে সিঙ্গাপুরে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এবং আজও সে দেশের সরকার ISKCON কে নিষিদ্ধ করে রেখেছে।অথএব - ইসকন সিঙ্গাপুরে সরকারিভাবে কোনো ধর্মীয় সংগঠন হিসেবে স্বীকৃত পায় নি। যার ফলে, তারা সরকারি সুবিধা পায় না এবং তাদের প্রচার কার্যক্রম সীমিত। বা বলতে পারেন ইসকন সেখানে একপ্রকার নিষিদ্ধ করে রাখার মতোই অবস্থা।
ইসকন কোন কোন দেশে নিষিদ্ধ
বন্ধুরা বিশ্বের অনেক কয়টি দেশে ইসকন নিষিদ্ধ বা বলতে পারেন নিষিদ্ধ না হলেও কিছু দেশে ইসকনের কার্যকলাপ খুবই সীমিত।ইসকন যেসব দেশে নিষিদ্ধ বা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত সেগুলি হল -
- সিঙ্গাপুর
- চীন
- মালয়েশিয়া
- ইরান
- সৌদি আরব
- আফগানিস্তান
- ইন্দোনেশিয়া
প্রশ্ন: ইসকনের হেড অফিস কোথায়?
উত্তর - ইসকনের হেড অফিস পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার মায়াপুরে অবস্থিত।
প্রশ্ন: ইসকন এর প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?
উত্তর - ইসকন এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
প্রশ্ন: ইসকন কথার অর্থ কি?
উত্তর - ইসকন এর পুরো নাম International Society for Krishna Consciousness অর্থাৎ ইসকন এর বাংলা অর্থ হলো - শ্রীকৃষ্ণ চেতনা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সমাজ। এই ইসকনের মূল উদ্দেশ্য হলো - মানুষের চেতনায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভাব ও ভক্তি জাগিয়ে তোলা।
